মারা যায়নি বেড়ালটা।শুধু তার থাবা বেয়ে চুইয়ে আসা রক্তস্রোত।চোখের মনির ভেতর সে ধ’রে রেখেছে আততায়ীর ছবি।এই ছবি তার সম্পদ।এই ছবি সে দিয়ে যাবে তার প্রজন্মকে।চারিদিকে লাল নীল তারা।সেই তারার ভেতর সে খুঁজে বেড়ায় তার বাপ ঠাকুরদাকে।খুঁজে বেড়ায় তাদের চোখের ভেতর আঁকা আততায়ীকে।
মা বেড়ালের চোখ নেই,মনি নেই,কেঁদে কেঁদে অন্ধ।কে যেন বলেছে আততায়ীর গরম কুমকুম চোখে লাগালে চোখ ফিরে পাবে।ছোটবেলার মতো আবার বিকালবেলায় দেখতে পাবে সূর্যের জলে ডুবে যাওয়া।
থাবা চাটছে বেড়াল।মুখে এসে লাগছে নোনতা।মানুষ বেড়ালরা সারাজীবন ধ’রে চাকুতে শান দেয়।চকচকে করে।
Leave a Reply